Tuesday, 21 October, 2025
Logo
বিজ্ঞাপন
যাবতীয় রড, সিমেন্ট, ইট, বালি ও কনা পাইকারি ও খুচরা বিক্রয় করা হয় ।। যোগাযোগ- মেসার্স হোসেন ব্রাদার্স/ জাকের ট্রেডার্স।। সোবান মঞ্জিল, বসুর হাট রোড, সিনেমা হলের পাশে, দাগনভুইয়া, ফেনী। প্রোপ্রাইটর জাকের হোসেন আলমগীর ০১৭১১-৯৬২৯২৫।। ০১৮৭১-৯৩০০০৮ মেসার্স কে আহাম্মদ এন্ড সন্স! পরিবেশক,বি এম, ডেল্টা ও ইউনি এল পি গ্যাস! যোগাযোগ- বসুরহাট রোড, সিনেমা হলের সামনে, দাগনভুইয়া, ফেনী- ০১৭১১-৩০৪৮৭৩, ০১৮৩৯-৩৯৭১৩০! দাগনভুইয়া ফিজিওথেরাপী সেন্টার, একটি আধুনিক বাত, ব্যথা, প্যারালাইসিস ও মুখ বাঁকা চিকিৎসা কেন্দ্র। ঠিকানা- সোবহান মঞ্জিল, বসুর হাট রোড। (সাবেক ঝর্না সিনেমা হলের পাশে)। দাগনভুইয়া, ফেনী। 01818-019684, 01721-910110 সর্বাধুনিক মেশিনে রোগ নির্নন ও বিশেষজ্ঞ ডক্টর চেম্বার।। ফেনী ল্যাব সিটি ডায়াগনস্টিক সেন্টার।। এস এস কে রোড়, ফেনী।। 01711375108/ 01815507975

দাগনভূঞায় অসহায় বৃদ্ধ মহিলার ভুমি দখলের অভিযোগ

শাখাওয়াত হোসেন টিপু

প্রকাশিত: / বার পড়া হয়েছে


প্রতিকী ছবি

* আদালতে মামলা চলমান
* হুমকি ও হত্যার অভিযোগে ফেনী জেলা পুলিশ বরাবর অভিযোগ দায়ের
* আদালতের নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও জবর দখল ভুমিতে কাজ চলমান
দাগনভূঞা প্রতিনিধিঃ

দাগনভূঞা পৌরসভার ১৮২ নং আজিজ ফাজিল পুর মৌজার বিভিন্ন  দাগে প্রায় ১২৫.৭২ শতক ভূমি মালেকা খাতুন তার মায়ের সম্পত্তি থেকে প্রাপ্ত। কিন্তু ২০০২ সালে  মালেকা খাতুন তার ভাই সহ অন্যান্য সদস্যদের ভয় ভীতি প্রদর্শন করে বাড়ি থেকে বের করে দেওয়ার অভিযোগ করা হয়।  বিগত ১ /৭/২০২৫  ইং তারিখে  মালেকা খাতুনের ছেলে বাদি হয়ে তার উপর মারদর হত্যা চেষ্টা উল্লেখ ফেনী পুলিশ সুপার কার্যালয়ে অভিযোগ দায়ের করেন। বিবাদিরা হলেন ( ১।  মোস্তফা ( ৭৫) পিতা - মৃত মনোহর আলী, ২।  মোঃ মাইন উদ্দিন, (৪২), ৩।  মোঃ আরিফ ( ২৬), উভয় পিতা - মোস্তফা, ৪। মোঃ বাচ্চু  (২৭), পিতা- নবী উল হক প্রঃ নানু সর্দার,  সর্ব সাং আজিজ ফাজিল পুর ( সাবেক থামু ব্যপারী বাড়ি,  বর্তমান নাজির মুন্সি বাড়ি), থানা দাগনভূঞা,  জেলা - ফেনী) জৈনিক ব্যক্তি সম্পত্তি গুলো দীর্ঘদিন পর্যন্ত জবর দখল করে রাখে।  ৯৮নং সি এস খতিয়ান মালিকিয় সুত্রে  আনোয়ার আলী এর ওয়ারিশ হল অজিপতের নেছা,  বিলাতের নেছা।  বর্তমান এদের ওয়ারিশগণকে বাদ দিয়ে বর্তমানে মোস্তফা গং বিএস খতিয়ান তার নামে করে খতিয়ান মূলে ভূমি দখল করেছে। উল্লেখ থাকে যে,  উলপতের নেছা ও বিলাতের নেছা এর ওয়ারিশ জামাল সুপিয়ান মোস্তফার খতিয়ানের বিরুদ্ধে মামলা করেন।  মামলা নং ১৬/২১ খতিয়ান মামলা। এর পর একই

খতিয়ানের নামে মামলা করেন মালেকা খাতুনের ছেলে আবুল কালাম আজাদ। মামলা নাম্বার ২২২/২৪।  মামলার পরে ১৬ শতক ভুমিতে আদালত কতৃক অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়। কিন্তু মোস্তফা গং আদালতের নিষেধ অমান্য করে কাজ চলমান রাখে। চকমান কাজে আবুল কালাম আজাদ বাদা প্রদান করতে গেলে তাকে হুমকি ধামকি ও হত্যার হুমকি দেওয়া হয়। আবুল কালাম আজাদ তার নিরাপত্তা ছেয়ে ফেনী পুলিশ সুপার কার্যালয়ে অভিযোগ করে। অভিযোগটি বর্তমানে দাগনভূঞা থানা পুলিশ তদন্ত করছে।
এই বিষয়ে অভিযোগ কারী মালেকা খাতুনের ছেলে  বলেন

মোস্তফা গং  দীর্ঘ ৪৮ বছর যাবৎ আমার মায়ের নানা আনোয়ার আলীর ওয়ারিশ না হওয়ায় স্বত্বেও নিম্মতফশীলভূক্ত বসতবাড়ী ও নাল জায়গা জবর দখল করিয়া ভোগ করিতেছে। কিন্তু আমার মায়ের নানা আনোয়ার আলীর ওয়ারিশ হিসেবে আমার মা সম্পন্ন ভূমিহীন অবস্থায় মানুষের বাড়ীতে থাকিয়া আসতেছে। অপরদিকে আমি এই বিষয়ে গ্রাম্য আদালত সহ সামাজিক পর্যায়ে অভিযোগ দায়ের করিলে বিবাদীগন কোন বিচার শালিশ না মানিয়া উল্টো আমাকে ও আমার মাকে প্রাণ নাশের হুমকি ধমকি দিয়া আসিতেছে। এছাড়াও বিবাদী তাহার ক্ষমাতবলে সন্ত্রাসী বাহিনীর মাধ্যমে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে আমাকে এবং আমার পরিবারকে আক্রমন করে আসছিল। পরবর্তীতে গ্রাম্য আদালতে বিচার চলাকালীন সময়ে আদালত কর্তৃক সিন্ধান্ত হয় যে, আমি এবং বিবাদী কোন পক্ষই উক্ত জায়গা বর্তমানে ভোগ করিতে পারিব না। কিন্তু উক্ত বিবাদী সিন্ধান্তের কথা তোয়াক্কা না করে আমাদের নাল জমি জোর পূর্বক দখল করিয়া রাখতেছে। আমি ও আমার মা যদি বিবাদীর এহেন কাজে বাঁধা প্রদান করিতে যাই তাহাতে উক্ত বিবাদী তাহার সন্ত্রাসী বাহিনীর মাধ্যমে আইন শৃঙ্খলা ভঙ্গ করে যে কোন প্রকার দাঙ্গা হাঙ্গামা সৃষ্টি করিয়া আসিতেছে। এমতাবস্থায় উপরোক্ত আলোকে বিবাদীর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য  প্রশাসনের প্রতি নিকট আকুল আবেদন করিতেছি।

এই বিষয়ে বিবাদী মোস্তফা নিকট যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।

Share

আরো খবর


সর্বাধিক পঠিত